১৯৬৩ সালে Joe Granville রচিত “Granville’s New Key to Stock Market Profits” বইতে তিনি On Balance Volume ইন্ডিকেটরটিকে পরিচিত করেন। এটি প্রথম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় indicator যা পজিটিভ ও নেগেটিভ volume এর মাত্রা পরিমাপ করে।এর পেছনে যে ধারণা কাজ করে তা হচ্ছে দামে পরিবর্তন ঘটলে Volume তার প্রভাব পড়ে। OBV একটি সাধারণ ইন্ডিকেটর যখন সমাপ্তি মূল্য শীর্ষে থাকে তখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের volume যুক্ত করা হয় এবং যখন সমাপ্তি মূল্য নিন্মে থাকে তখন একটি নির্দিষ্ট সময়ের volume বাদ দেয়া হয়।একটি ক্রমবর্ধমান volume –এর সমষ্টি যা যোজন ও বিয়োজনের মাধ্যমে OBV Line সৃস্টি করে। পরবর্তীতে divergence অথবা একটি শেয়ার সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে এই রেখটিকে(OBV) price chart এর সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই indicator –এর পেছনে যে ধারণা কাজ করে তা হচ্ছে দামের পরিবর্তনে OBV-র পরিবর্তন সংঘটিত হয়। একটি বর্ধিত volume দ্বারা আমরা বুঝতে পারি একটি শেয়ারে কি পরিমান অর্থের যোগান রয়েছে। যখনই লোকজন direction অনুসরন করবে তখনই একটি শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে। অনান্য ইন্ডিকেটর এর মত OBV ইন্ডিকেটররে নির্দিষ্ট দিক আছে। একটি উঠতি (bullish)OBV রেখা উর্ধ্বমূখী বাজারে volume –এর আধিক্য নির্দেশ করে।যদি এর সাথে দামও বাড়তে থাকে তবে OBV নিশ্চিত uptrend –র সংকেত দেয়। এইক্ষেত্রে, দাম বেড়ে যাওয়া মানে একটি শেয়ারের চাহিদা বেড়েছে যা একটি সুনির্দিষ্ট uptrend-র জন্য প্রয়োজন। যাহোক,যদি দাম বাড়তে থাকে এবং volume নিচের দিকে নেমে আসে সেক্ষেত্রে নেগেটিভ divergence সৃস্টি হয়। এই divergence আমাদের অনির্দিষ্ট uptrend এবং এই ট্রেন্ড যে ক্ষণস্থায়ী সে সম্পর্কে সর্তক করে। OBV –র নিউমারিক্যাল ভ্যালু ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয় যতটা এর গতি কি হবে তা বিবেচ্য।ব্যবহারকারী শুধুমাত্র OBV –র ট্রেন্ড লক্ষ্য করবে এবং শেয়ারের দামকে পর্যবেক্ষন করবে যা এর সাথে সম্পর্কযুক্ত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন