Channel:
আজকের আমরা channel নিয়ে আলোচনা করব। যদি আমরা Up trend ও down trend এই দুই ধারাকে কেন্দ্র করে যদি সমভাবে দুটি রেখা অঙ্কন করি তবে আমরা একটি channel পেয়ে যাই। ঊর্ধ্বগতির (ascending) চ্যানেল পেতে হলেup trend বরাবর সমভাবে দুটি রেখা টেনে যেতে হবে, যা সম্প্র্রতি তার শীর্ষ অবস্থানকে স্পর্শ করেছে। এটি তৈরির সময় আপনিtrend line-ও পেয়ে যাবেন। নিম্নগতির (descending) চ্যানেল পেতে হলে down trend বরাবর সমভাবে দুটি রেখা টেনে যেতে হবে, যা সম্প্র্রতি তার তলদেশকে স্পর্শ করেছে। আপনি চ্যানেল ও ট্রেন্ড লাইন একইসঙ্গে পেয়ে যাবেন। যখন দাম নিচের ট্রেন্ডলাইনটিকে স্পর্শ করে তখন তা ক্রয়ের স্থান (buying area) হিসেবে বিবেচিত হয়। যখন দাম ওপরের ট্রেন্ডলাইনটিকে স্পর্শ করে তখন তা বিক্রয়স্থান selling area) হিসেবে বিবেচিত হয়।
চিত্রটিতে দেখুন Trend-গুলোকে Up trend and Down trend অনুযায়ী ভাগ করা হয়েছে। এর জন্য একটি নিচে এবং ওপরে দুটি দাগ দিয়ে Channel তৈরি করা হয়েছে। এই Channel-এর উপকারিতা হলো আপনি অনেক সহজে Trend line পেয়ে যাবেন এবং বুঝতে পারবেন বাজার কোনদিকে যাচ্ছে। ফলে, আপনার সিদ্ধান্ত নিতে কোনোরকম বিলম্ব হবে না। সেইসঙ্গে পরবর্তী বাজার কেমন হতে পারে, সেই সম্পর্কে-ও আপনি কিছু আগাম ধারণা পেতে পারেন। Channel-এর উপকারিতা হচ্ছে আপনি একটি শেয়ার ক্রয় করার সময় তারsupport level থেকেই ক্রয় করতে পারবেন এবং একটি লম্বা সময় পর্যন্ত অবস্থান নিতে পারবেন। আবার যদি Down Channel শুরু হয়ে যায়, তখন আপনি Short sell করে loss কিছুটা কমাতে পারেন এবং আবার কম দামে ওই শেয়ারটি buy back করে কিছু মুনাফা করতে পারেন। এসব নির্ভর করছে আপনার কৌশলের ওপর। আপনিই ঠিক করতে পারেন আসলে কোন পন্থা অবলম্বন করবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন